জোড়া গোলে মায়ামিকে লিগস কাপের ফাইনালে তুললেন মেসি

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত: ২৮ আগস্ট, ২০২৫ ১১:৫২

শেয়ার

জোড়া গোলে মায়ামিকে লিগস কাপের  ফাইনালে তুললেন মেসি
মেসির চিরাচরিত বাম পায়ের ঝলক। ছবি: সংগৃহীত।

লিগস কাপের সেমি-ফাইনালে নাটকীয়ভাবে ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে ইন্টার মায়ামি। ঘরের মাঠে প্রথমার্ধে পিছিয়ে থেকেও শেষ পর্যন্ত অরল্যান্ডো সিটিকে ৩-১ গোলে হারিয়েছে তারা।

 

ম্যাচের শুরু থেকেই চাপ সৃষ্টি করে অরল্যান্ডো। নবম মিনিটেই মার্তিন ওহেদার শট দুর্দান্ত সেভ করেন মায়ামির গোলরক্ষক অস্কার উস্তারি। তবে প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন মার্কো পাসালিচ।

 

৩১তম মিনিটে সুযোগ তৈরি করেছিলেন লুইস সুয়ারেজ, কিন্তু তার শট বাইরে দিয়ে চলে যায়। ৫১তম মিনিটে আলবার পাস থেকেও সঠিকভাবে শট নিতে ব্যর্থ হন তিনি।

 

ম্যাচের গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত আসে ৭৫তম মিনিটে। জর্দি আলবার ক্রসে হেড নিতে গেলে ফাউলের শিকার হন তাদেও আইয়েন্দে। রেফারি পেনাল্টির বাঁশি বাজিয়ে দেন এবং দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন ডেভিড ব্রেকালো। সেখান থেকে গোল করে মায়ামিকে সমতায় ফেরান লিওনেল মেসি। লিগস কাপে এটি তার প্রথম গোল।

 

এরপর ১০ জনের অরল্যান্ডোকে চাপে ফেলে মায়ামি। ৮৮তম মিনিটে আলবার সঙ্গে দারুণ ওয়ান-টু খেলে জটলার ভেতর থেকে নিখুঁত ফিনিশিংয়ে দ্বিতীয় গোল করেন মেসি।

 

যোগ করা সময়ের প্রথম মিনিটে আসে মায়ামির তৃতীয় গোল। মেসির পাস থেকে বল পান রদ্রিগো দে পল। তিনি বাড়িয়ে দেন তেলাস্কো সেগোভিয়ার দিকে। ভেনেজুয়েলার তরুণ এই মিডফিল্ডার সুয়ারেজের সঙ্গে ওয়ান-টু খেলে বক্সে ঢুকে অরল্যান্ডোর গোলকিপারকে পরাস্ত করেন। তাতেই নিশ্চিত হয় মায়ামির ফাইনাল।

 

এ নিয়ে লিগস কাপের তিন আসরে দ্বিতীয়বারের মতো ফাইনালে উঠল ইন্টার মায়ামি। এবারের ফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ সিয়াটল সাউন্ডার্স, যারা একই দিনে লস অ্যাঞ্জেলস গ্যালাক্সিকে হারিয়েছে।

 

চোট কাটিয়ে ফিরলেও ম্যাচের প্রথম ভাগে ম্লান ছিলেন মেসি। কিন্তু শেষ দিকে আবারও প্রমাণ করলেন কেন তাকে বলা হয় আর্জেন্টাইন জাদুকর। মায়ামি কোচ হাভিয়ের মাশচেরানোও তাই পেলেন তার সিদ্ধান্তের পুরস্কার, সেমি-ফাইনালের আগে লিগ ম্যাচে মেসিকে বিশ্রাম দেওয়াটা হয়ে উঠল সঠিক কৌশল।

জোড়া গোলে মায়ামিকে ফাইনালে তুললেন মেসি

 

লিগস কাপের সেমি-ফাইনালে নাটকীয়ভাবে ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে ইন্টার মায়ামি। ঘরের মাঠে প্রথমার্ধে পিছিয়ে থেকেও শেষ পর্যন্ত অরল্যান্ডো সিটিকে ৩-১ গোলে হারিয়েছে তারা।

 

ম্যাচের শুরু থেকেই চাপ সৃষ্টি করে অরল্যান্ডো। নবম মিনিটেই মার্তিন ওহেদার শট দুর্দান্ত সেভ করেন মায়ামির গোলরক্ষক অস্কার উস্তারি। তবে প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন মার্কো পাসালিচ।

 

৩১তম মিনিটে সুযোগ তৈরি করেছিলেন লুইস সুয়ারেজ, কিন্তু তার শট বাইরে দিয়ে চলে যায়। ৫১তম মিনিটে আলবার পাস থেকেও সঠিকভাবে শট নিতে ব্যর্থ হন তিনি।

 

ম্যাচের গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত আসে ৭৫তম মিনিটে। জর্দি আলবার ক্রসে হেড নিতে গেলে ফাউলের শিকার হন তাদেও আইয়েন্দে। রেফারি পেনাল্টির বাঁশি বাজিয়ে দেন এবং দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন ডেভিড ব্রেকালো। সেখান থেকে গোল করে মায়ামিকে সমতায় ফেরান লিওনেল মেসি। লিগস কাপে এটি তার প্রথম গোল।

 

এরপর ১০ জনের অরল্যান্ডোকে চাপে ফেলে মায়ামি। ৮৮তম মিনিটে আলবার সঙ্গে দারুণ ওয়ান-টু খেলে জটলার ভেতর থেকে নিখুঁত ফিনিশিংয়ে দ্বিতীয় গোল করেন মেসি।

 

যোগ করা সময়ের প্রথম মিনিটে আসে মায়ামির তৃতীয় গোল। মেসির পাস থেকে বল পান রদ্রিগো দে পল। তিনি বাড়িয়ে দেন তেলাস্কো সেগোভিয়ার দিকে। ভেনেজুয়েলার তরুণ এই মিডফিল্ডার সুয়ারেজের সঙ্গে ওয়ান-টু খেলে বক্সে ঢুকে অরল্যান্ডোর গোলকিপারকে পরাস্ত করেন। তাতেই নিশ্চিত হয় মায়ামির ফাইনাল।

 

এ নিয়ে লিগস কাপের তিন আসরে দ্বিতীয়বারের মতো ফাইনালে উঠল ইন্টার মায়ামি। এবারের ফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ সিয়াটল সাউন্ডার্স, যারা একই দিনে লস অ্যাঞ্জেলস গ্যালাক্সিকে হারিয়েছে।

 

চোট কাটিয়ে ফিরলেও ম্যাচের প্রথম ভাগে ম্লান ছিলেন মেসি। কিন্তু শেষ দিকে আবারও প্রমাণ করলেন কেন তাকে বলা হয় আর্জেন্টাইন জাদুকর। মায়ামি কোচ হাভিয়ের মাশচেরানোও তাই পেলেন তার সিদ্ধান্তের পুরস্কার, সেমি-ফাইনালের আগে লিগ ম্যাচে মেসিকে বিশ্রাম দেওয়াটা হয়ে উঠল সঠিক কৌশল।