শিরোনাম

যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া। ছবি: সংগৃহীত।
চলতি মাসের শুরুতে সভা শেষে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করে। সবকিছু পরিকল্পনামাফিক এগোলে আগামী ৪ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে এ নির্বাচন। ইতোমধ্যে বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন। তবে এর মাঝেই তিনি হুমকি পাওয়ার অভিযোগ করেছেন। সব মিলিয়ে তামিম ইকবাল, ফারুক আহমেদদের অংশগ্রহণে এবারের নির্বাচন ঘিরে ক্রিকেট অঙ্গনে তৈরি হয়েছে বাড়তি উত্তেজনা।
নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়ে বুলবুল জানান, তিনি ওয়ানডে ইনিংসের মতো আরেকটি মেয়াদ চালিয়ে যেতে চান। তাঁর ভাষ্য, যেসব কাজ শুরু করেছেন, সেগুলো ভালোভাবে এগিয়ে চলেছে। সেই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতেই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন তিনি। অন্যদিকে তামিম ইকবালও প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। ক্রিকেটাঙ্গনে তাঁকে শক্তিশালী প্রার্থী হিসেবেই দেখা হচ্ছে।
যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বলেন, ‘‘আমরা নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই বিসিবি নির্বাচন আয়োজন করতে চাই। বিসিবি একটি স্বতন্ত্র সংস্থা, সুতরাং তারাই সিদ্ধান্ত নেবে। তবে সরকারের পক্ষ থেকে যথাসময়ে নির্বাচন আয়োজনের সর্বোচ্চ সহযোগিতা থাকবে। নানা ধরনের গুঞ্জন থাকলেও আমাদের পক্ষ থেকে চেষ্টা থাকবে সুষ্ঠু ও নির্ভুলভাবে নির্বাচন সম্পন্ন করার।’’
বিসিবির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, তিনটি ক্যাটাগরিতে পরিচালকদের নির্বাচন হয়। ২৫ সদস্যের বোর্ডে ঢাকাভিত্তিক ক্লাব (ক্যাটাগরি–১) থেকে ৭৬ জন কাউন্সিলরের ভোটে নির্বাচিত হন ১২ পরিচালক। ক্যাটাগরি–২ (আঞ্চলিক ও জেলা ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন) থেকে ৮ বিভাগ ও ৬৪ জেলার কাউন্সিলররা ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেন ১০ পরিচালক। ক্যাটাগরি–৩ এ একজন পরিচালক আসেন ‘অন্যান্য প্রতিনিধি’ কোটায়। এছাড়া জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি) মনোনীত করে আরও ২ জন পরিচালক। এরপর নির্বাচিত পরিচালকরা ভোট দিয়ে নির্বাচন করেন বিসিবি সভাপতি।
আরও পড়ুন: